পেয়ারা চাষ করেই বছরে আয় কোটি টাকা!
বাবা প্রতিষ্ঠিত জোতদার। নিজের জমিতে সারা বছর বিভিন্ন ফসল ফলান। ২০০৫ সালে হজ করতে যান তিনি। বাবার অনুপস্থিতিতে দুই মাস জমিজমা দেখাশোনার দায়িত্ব পান সম্মান
বাবা প্রতিষ্ঠিত জোতদার। নিজের জমিতে সারা বছর বিভিন্ন ফসল ফলান। ২০০৫ সালে হজ করতে যান তিনি। বাবার অনুপস্থিতিতে দুই মাস জমিজমা দেখাশোনার দায়িত্ব পান সম্মান
খামারে আছে ১০০ গরু। খামার লাগোয়া ২০ শতক জমিতে পুকুর। সেখানে মাছের পাশাপাশি চড়ছে দুই শতাধিক হাঁস। রয়েছে দেশি-বিদেশি ছাগলও। পুকুরের চারপাশে লাগানো হয়েছে বিভিন্ন
ইলিশ আহরণে বিরত থাকা জেলেদের সরকার ভিজিএফের মাধ্যমে খাদ্যসহায়তা দেয়। তবে এ সহায়তা যেসব জেলে পান না, তাঁরা দুর্ভোগে পড়েন। ভোল সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের
দুই দশক ধরে চালের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত আবদুল মান্নান মোল্লা (৪৮)। তবে তিনি চাল ব্যবসায়ী হিসেবে নন, এখন তিনি একজন সফল খামারি হিসেবে সবার কাছে
গাছের পাতা বিক্রি করেন কৃষক জয়নুদ্দিন খাঁ। এই পাতা বিক্রির টাকায় সংসারে সচ্ছলতা এসেছে। মাত্র ৪০ হাজার টাকা ব্যয় করে বছরে প্রায় ১২ লাখ টাকার
নীলফামারির সৈয়দপুরের বাঙ্গানিপুর এলাকার বাসিন্দা ইমরান। শখের বশে পাখি পালন শুরু করেন। শখ থেকে নেশা। আর সেই নেশাই এখন পেশায় পরিণত হয়েছে। মাসে আয় করছেন
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের খাগা গ্রামের জুলফিকার আলী শিক্ষকতার পাশাপাশি সাড়ে ৭ বিঘা জমিতে আপেল কুল জাতের বরই চাষ করে সফলতা অর্জন করেছেন। তিনি
‘রেশমা নামেই সবাই চেনেন, বাবা বা স্বামীর নাম বলতে হয় না। আমার এলাকায় এসে রেশমার বাড়ি বা ভার্মি কম্পোস্ট সার কে বানাচ্ছেন, তা জানতে চাইলেই
প্রায় ছয় বছর আগের কথা। টাঙ্গাইল শহর বাইপাসের একটি রেস্তোরাঁয় কফি পান করেন ছানোয়ার হোসেন। বিল দিতে গিয়ে দেখেন দাম ৫০ টাকা। দাম বেশি হওয়ার
শেরপুর সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরের গ্রাম রৌহা। গ্রামটির চারপাশ সবুজ ধানখেতে মোড়ানো। সবুজ ধানখেতের ভেতর হঠাৎ করেই নজর কাড়ে একটি ফলবাগান, সেখানেও সবুজের সমারোহ।