একজন চিকিৎসক যখন উদ্যোক্তা!
সাবিনা ইয়াসমিন পেশায় একজন ডাক্তার। বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নারায়ণগঞ্জে মেডিক্যাল অফিসার কর্মরত। চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি ২০২১ সাল থেকে কাজ করছেন ব্লক বাটিকের পণ্য নিয়ে।
সাবিনা ইয়াসমিন পেশায় একজন ডাক্তার। বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নারায়ণগঞ্জে মেডিক্যাল অফিসার কর্মরত। চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি ২০২১ সাল থেকে কাজ করছেন ব্লক বাটিকের পণ্য নিয়ে।
২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে মাস্টার্স শেষ করেন হাবিবুর রহমান জুয়েল। সবাই তাঁকে জুয়েল নামেই চেনেন। নাম জুয়েল হলেও সমাজের প্রচলিত রত্নের প্রতি
বলতে গেলে ছোট বেলা থেকেই ব্যবসা শুরু করি। শিক্ষা জীবনের পাশাপাশি সমান্তরালভাবে ব্যবসা করতাম। দুটো বিষয় একসঙ্গে চলত। আমার ব্যবসার বড় ধরনের কোনো পুঁজি ছিলো
কথায় আছে, সবুরে মেওয়া ফলে। মহান সৃষ্টিকর্তা নাকি সব সময় ধৈর্যশীলদের সঙ্গে থাকেন। যেকোনো জটিল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হলে অসীম ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। মাথা গরম
পারিবারিক অশান্তি সহ্য করতে না পেরে মাত্র ১৫ বছর বয়সে বাড়ি ছাড়েন তিনি। সেসময় হাতে ছিল মাত্র ৩০০ টাকা। এক জোড়া জুতা আর দুটি জামা
গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার নুনিয়াগাড়ী গ্রামের পুত্রবধু মিতু বেগম। একজন সফল উদ্যোক্তা হবেন এমন স্বপ্নই ছিল তার। সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপও দিয়েছেন তিনি। ২০০৯ সালে মাত্র
নীলফামারির সৈয়দপুরের বাঙ্গানিপুর এলাকার বাসিন্দা ইমরান। শখের বশে পাখি পালন শুরু করেন। শখ থেকে নেশা। আর সেই নেশাই এখন পেশায় পরিণত হয়েছে। মাসে আয় করছেন
ইচ্ছা ছিল নিজেকে স্বাবলম্বী করবেন, কিংবা নিজের পরিচয় তৈরি করবেন। সংসারের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সেটা হয়নি। তবে, এক্সপার্টদের কাছে হাতের কাজ, রান্না, সেলাই, হ্যান্ড
তিনশ টাকা দিয়ে শুরু করা ব্যবসা মাত্র দুই বছরের মধ্যে মাসে লাখ টাকার ব্যবসায় পরিণত করেছেন তরুণ উদ্যোক্তা শাহিনুর রহমান সোহান। তার উদ্যোগকে দেশসেরা ব্র্যান্ডে
আমরা যদি আপনাকে বলি যে শূন্য থেকে শুরু করেও আপনি কোটিপতি হতে পারেন, তাহলে আপনি হয়তো বিশ্বাস করবেন না। কিন্তু আজকে আমরা যার কথা বলতে