
যার মধ্যে শৃঙ্খলা নেই তার জীবনে ব্যর্থতা অনিবার্য!
যার মধ্যে শৃঙ্খলা নেই তার জীবনে ব্যর্থতা অনিবার্য। যে কোনও ধরনের সাফল্যের জন্য আপনাকে সুশৃঙ্খল হতে হবে। আপনি পড়াশুনায় ভালো করতে চান, আপনাকে নিয়মিত পড়তে

যার মধ্যে শৃঙ্খলা নেই তার জীবনে ব্যর্থতা অনিবার্য। যে কোনও ধরনের সাফল্যের জন্য আপনাকে সুশৃঙ্খল হতে হবে। আপনি পড়াশুনায় ভালো করতে চান, আপনাকে নিয়মিত পড়তে

জীবিকা নির্বাহে প্রত্যেকটা মানুষকে কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে হয়। কেউ জীবন চালানোর ব্যয় মেটানোর জন্য ব্যবসাকে বেছে নেয়। অন্যরা বেছে নেয় চাকরির পেশা। চাকরি পেতে কিছু

ভবিষ্যৎ সুন্দর করার জন্য অর্থ সঞ্চয় করাটা খুবই জরুরি। যাতে ভবিষ্যতে কোন কারণে অর্থের সমস্যা হলে, সঞ্চয় করা সেই অর্থ দিয়ে অসুবিধা দূর করা যায়।

এলিজা সুলতান সাধারণ গৃহবধূই ছিলেন। সংসার সামলাতেন, বাচ্চাদের বড় করাই ছিল তাঁর কাজ। এখন পারিবারিক বড় ব্যবসা সামলানোর দায়িত্ব তাঁর এবং তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছেলে সোহেল

পাটের আঁশ ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে কেউ কেউ এর কাঠি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করেন। আবার কেউ কেউ পাটকাঠি দিয়ে ঘরের বেড়া দেন। অল্প কিছু এলাকায় এটি

যে কোন কিছুতেই সফল হতে হলে যে পথ পাড়ি দিতে হয় তা কখনোই মসৃণ থাকে না। তাই সফলতার দিকে একটি দীর্ঘ পথ প্রত্যাবর্তনের জন্য ইতিবাচক

আসলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে পারা একজন মানুষের সবচেয়ে বড় দক্ষতা। দুইজন ছাত্রের কথা ধরা যাক। কাল তাদের পরীক্ষা। আজ টিভিতে তাদের দু’জনের প্রিয় টিমের

দেশে এখনো অনেক তরুণ আছেন যারা পড়াশোনা শেষে চাকরির পেছনে ছুটছেন না। নিজে কিছু করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। এতে কেউ পা ফসকালেও সফলতা পাচ্ছেন অনেকে। ঠিক

বাংলাদেশে অ্যাগ্রো-ফুড বিজনেসে চ্যালেঞ্জ যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে সম্ভাবনা। তবে এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য ভালো পূর্বপ্রস্তুতি প্রয়োজন। এবারের লেখায় জেনে নিন কীভাবে সে প্রস্তুতি

উদ্যোক্তা হয়ে সবাই জন্মগ্রহণ করেন না, কখনো ভাবেনও না যে তিনি ব্যবসা চালাবেন। তাই থাকে না কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতাও। তাছাড়া কর্মক্ষেত্রে প্রতিটি জায়গাতেই প্রতিযোগিতার সীমা