গাছের পাতা বিক্রি করে বছরে প্রায় ১২ লাখ!
গাছের পাতা বিক্রি করেন কৃষক জয়নুদ্দিন খাঁ। এই পাতা বিক্রির টাকায় সংসারে সচ্ছলতা এসেছে। মাত্র ৪০ হাজার টাকা ব্যয় করে বছরে প্রায় ১২ লাখ টাকার
গাছের পাতা বিক্রি করেন কৃষক জয়নুদ্দিন খাঁ। এই পাতা বিক্রির টাকায় সংসারে সচ্ছলতা এসেছে। মাত্র ৪০ হাজার টাকা ব্যয় করে বছরে প্রায় ১২ লাখ টাকার
পাহাড়ে সারা বছরই কলা উৎপাদন হয়। আর পরিত্যক্ত কলাগাছ সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়, যা কোনো কাজেই আসে না। সেটা নিয়ে এসেছে পাহাড়ে নতুন সম্ভাবনা। অব্যবহৃত
উদ্যোক্তা হওয়ার বাসনা মনের গভীরে অনেকেই লালন করেন। তবে লালিত স্বপ্নকে পেছনে ঠেলতে নানা অজুহাত নিজের মনেই তৈরি করে মানুষ। টাকা নেই, আমাকে দ্বারা ব্যবসা
আপনি খুব পরিকল্পিত জীবন যাপন করেন। পরিমিত খাবার খান। বন্ধুদের সাথে আড্ডাবাজিও কমিয়ে দিয়েছেন। পছন্দের কফিশপে এখন আর নিয়মিত যান না। অর্থনৈতিক বিবেচনায় দৈনন্দিন জীবন
চারপাশে ভিডিওর ছড়াছড়ি। Facebook, Whatsapp, Youtube, Vimeo, TikTok সব ওয়েবসাইট এ দেখতে পাবেন বিভিন্ন ধরণের ভিডিও।বিয়ের ভিডিও, অনুষ্ঠান-এর ভিডিও, খাবার/ ভ্রমণ-এর ভিডিও, শিক্ষামূলক ভিডিও, ছোট
ধান ভাঙানোর পর আলাদা হয়ে যায় চাল ও তুষ। সেই তুষ পুড়িয়ে উৎপাদন হচ্ছে বায়োগ্যাস, তাতে চলছে জেনারেটর, উৎপাদন হচ্ছে বিদ্যুৎ। চলছে পুরো কারখানা। আর
মাত্র ২ হাজার ২৫০ টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসায় নেমেছিলেন খোন্দকার আবদুর রাজ্জাক ওরফে রাজা। ১৯৫৬ সালে বগুড়া নিউমার্কেটে কাঠের ছোট একটা দোকানে শুরু করেছিলেন ছিট
রংপুরের বাসিন্দা আশরাফুল আনসারী আগে কাজ করতেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে। চাকরির সুবাদে বিভিন্ন দেশে যেতে হতো তাঁকে। যেসব দেশে যেতেন যাওয়ার আগে সেখানকার বন্ধুবান্ধব ও সহকর্মীদের
একরঙা কাপড়ের ওপর সুই–সুতায় ফুটিয়ে তোলেন মানুষের ছবি। দেখলে মনে হয়, কোনো গুণী চিত্রশিল্পীর রংতুলির কাজ এটি। বাস্তবে কিন্তু তা নয়। কাজটি করেন রাজধানীর আজিমপুরের
উদ্যোক্তা নিশাত আনজুম হীরার বাবা মসিউর রহমান অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা, মা খালেদা আক্তার গৃহিণী। তিন ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় তিনি। জন্ম নেত্রকোনা সদরে। শৈশব, কৈশোর কেটেছে